وَمَا آَتَيْتُمْ مِنْ رِبًا لِيَرْبُوَ فِي أَمْوَالِ النَّاسِ فَلَا يَرْبُو عِنْدَ اللَّهِ وَمَا آَتَيْتُمْ مِنْ زَكَاةٍ تُرِيدُونَ وَجْهَ اللَّهِ فَأُولَئِكَ هُمُ الْمُضْعِفُونَ
“মানুষের ধনে তোমাদের ধন বৃদ্ধি পাবে, এই উদ্দেশ্যে তোমরা সুদে যা দিয়ে থাক- আল্লাহর দৃষ্টিতে তা ধন-সম্পদ বৃদ্ধি করে না। কিন্তু তোমাদের মধ্যে যারা আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের জন্য যাকাত দিয়ে থাকে, তারাই কয়েক গুণ (পুরস্কার) লাভ করে।” ( সূরা রুম ৩০:৩৯)
শাহানশাহ হযরত সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভাণ্ডারী (কঃ) ট্রাস্ট পরিচালিত ‘দারিদ্র্য বিমোচন প্রকল্প’র ব্যবস্থাপনায় ৩০ জনকে সুদ মুক্তিতে সহায়তা প্রদানে ব্যয় করা হয় ১০ লক্ষ টাকা।
সুদের মতো হারাম থেকে রক্ষা পেয়েছি

আমি মোহাম্মদ নুর নবী, পিতাঃ দেলোওয়ার হোসেন, ৩২৯২ আবদুল হাই বিল্ডিং রোড়, ১১নং দক্ষিণ কাট্টলী ওয়াড়, পাহাড়তলী, চট্টগ্রাম। কাতার থেকে গত ডিসেম্বর মাসে আমার ছেলের ভিসা আসে। ভিসার টাকা সম্পূর্ণ না থাকায় বাধ্য হয়ে অপারগতায় সুদে ১,০০,০০০ টাকা হওলাদ নিই। নিজে ভিতর খুবই খারাপ লাগত, কিন্ত কি করি কোন উপায়ও তো নেই। এমন সময় মাইজভাণ্ডারী গাউসিয়া হক কমিটি বাংলাদেশ এর মাধ্যমে শাহানশাহ্ হযরত সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভাণ্ডারী (কঃ) ট্রাস্ট পরিচালিত দারিদ্র্য বিমোচন প্রকল্প (যাকাত তহবিল)-এ ঋণমুক্তি সহায়তার জন্য আবেদন করলে সুদের মতো হারাম থেকে রক্ষার জন্য আমাকে ১,০০,০০০ টাকা প্রদান করে। মহান রাব্বুল আলামীনের দরবারে হাজার শোকর তিনি আমাকে রক্ষা করেছেন। ধন্যবাদ যাকাত তহবিল পরিচালনা পর্ষদকে। হ্যাঁ! আর একটা কথা বলতে ভুলে গেছি- এই টাকা ফেরত দিতে হবে না।





