শাহানশাহ হযরত সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভাণ্ডারী (কঃ) ট্রাস্ট পরিচালিত দারিদ্র্য বিমোচন প্রকল্প- এর ব্যবস্থাপনায় সুবিধাবঞ্চিত ৭৩ জন চালক’কে রিকশা প্রদানে ব্যয় করা হয় ২৯ লক্ষ ২৩ হাজার ৪৫ টাকা।

জারু মিয়া’র ছেলে নবী হোসেন। গ্রামের বাড়ী গকুলনগর, ছাগাইয়া, আগানগর, ভৈরব, কিশোরগঞ্জ।২০১৯ সালে শাহানশাহ হযরত সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভাণ্ডারী (কঃ) ট্রাস্ট পরিচালিত দারিদ্র্য বিমোচন প্রকল্প হতে নবী হোসেন ‘কে স্বনির্ভরতার অর্জনে একটি রিকশা (মিশুক) প্রদান করা হয়।রিকশা (মিশুক) পাওয়ার পর নবী হোসেনের জীবনে কোন পরিবর্তন হয়েছে কি না জানতে চাইলে তিনি জানান,মা-বাবা, স্ত্রী, ছেলে -মেয়ে নিয়ে ৯ জনের সংসার।বাপের দেওয়া বসত ভিটা ছাড়া আমার আর কোন জায়গা- জমি নাই। সারাদিন কাজ করে যা পায় তা দিয়ে চাল-ডাল কিনে আনতাম। কাজ পেলে খাওন জুটত না হয় উপুস থাকতে হতো।বসত ভিটাতে যে ঘর আছে তাও ভাঙ্গা, প্লাষ্টিক আর গাছের পাতার ছাউনি দিয়ে কোন রকমে মাথা ঘুজাঁতাম।হযরত জিয়াউল হক মাইজভাণ্ডারী (কঃ) ট্রাস্ট থেকে দু’বছর আগে আমাকে একটা রিকশা (মিশুক) ক্রয় করে দিলে, রিকশা চালিয়ে প্রতি মাসে খরচ বাদ দিয়ে ১৫ হাজার টাকা রোজগার করি। সামান্য ঋণ ছিল তাও পরিশোধ করি। সংসারের খরচ চালিয়ে কিছু টাকা সঞ্চয় করে বসত ভিটাতে দু’কক্ষের একটি পাকা ঘর নির্মাণ করি। আল্লাহর রহমতে আগের চেয়ে অনেক ভাল আছি। গাড়ী চালিয়ে লাভ জনক অবস্থায় আছি।
শাহানশাহ হযরত সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভাণ্ডারী (কঃ) ট্রাস্ট পরিচালিত দারিদ্র্য বিমোচন প্রকল্প এর ব্যবস্থাপনায় স্বনির্ভরতা অর্জনে মােহাম্মদ তাফাজ্জল হােসেনকে ( পিতা- আবদুর রশীদ আমিন মিয়া, চেয়ারম্যান বাড়ী, রানি মুড়া, হাজীগঞ্জ পৌরসভা, চাঁদপুর) রিকশা প্রদান করা হয়।












