সংবাদ

শাহানশাহ হযরত সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভাণ্ডারী (কঃ) ট্রাস্ট নিয়ন্ত্রণাধীন প্রতিষ্ঠান যাকাত ওয়েলফেয়ার ফান্ড – কার্যক্রমের সাথে সম্পর্কিত সংবাদ, বিবৃতি, বিজ্ঞপ্তি ইত্যাদি।

  • জুলাই ৩১, ২০২৫

    অসুস্থতার নির্জন অন্ধকারে আমরা জ্বালাচ্ছি সহায়তার দীপশিখা

    অসহায় মানুষদের পাশে সহায় হয়ে দাঁড়াচ্ছে হযরত সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভাণ্ডারী (ক.) ট্রাস্ট

    সুমি আক্তার (১৯), চট্টগ্রামের লোহাগাড়ার চরম্বার বাসিন্দা। তিনি পেশায় একজন গৃহিণি। পিতৃহীন কন্যা বলে অল্প বয়সেই বিয়ের পিঁড়িতে বসতে হয়। ২ বছর আগে বিয়ে হলেও স্বামীর উদাসীনতার জন্য এক কন্যা নিয়ে বাবার বাড়ি চলে আসেন। মায়ের সংসারেও অভাব নিত্যসঙ্গী। তার মা তার আরো দুই ভাই বোন নিয়ে থাকেন। পারিবারে আয়ের একমাত্র আয়ের উৎস হচ্ছে তার মা । মানুষের বাড়ি বাড়ি কাজ করে যে টাকা পায় তা দিয়ে কোনোভাবে তাদের সংসার চলে। গত দুইমাস আগে সুমি নিজ ঘরের কাজ করতে গিয়ে দুই পা ভেঙ্গে ফেলেন । মাটির ঘরের দেওয়াল চুপসে তার ক্ষুদ্র শরীরের উপর পড়ায় এমন দুর্ঘটনার শিকার হন। পা ভাঙ্গা নিয়ে তিনি দেড় মাস যাবত চট্টগ্রাম মেডিকেলে চিকিৎসাধীন আছেন। এর মধ্যে আগেও একবার অপারেশন হয়। তার আর্থিক অবস্থা এতটা শোচনীয় যে চিকিৎসা এবং ঔষধের খরচ চালাতে গিয়ে একেবারে নিঃস্ব হয়ে পড়েন। বিগত দেড় মাস বিভিন্ন ব্যক্তির সহায়তায় চিকিৎসা ও ঔষধ খরচ চালান।বর্তমানে তিনি খরচ চালাতে নিরুপায় এবং আরো একটি অপারেশন করতে হবে। এমতাবস্থায় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের দায়িত্বপ্রাপ্ত চিকিৎসকের মাধ্যমে তিনি শাহানশাহ হযরত সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভারী (ক:) ট্রাস্ট নিয়ন্ত্রণাধীন যাকাত ওয়েলফেয়ার ফান্ড কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করলে তার অপারেশনের সামগ্রিক ভার যাকাত ওয়েলফেয়ার ফান্ড কর্তৃপক্ষ বহন করে।বর্তমানে তার অপারেশন সফল হলে তিনি শাহানশাহ হযরত সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভাণ্ডারী (ক) ট্রাস্টের নাম শুনে কৃতজ্ঞতায় আবেগান্বিত হয়ে পড়েন এবং যাকাত ওয়েলফেয়ার ফান্ড কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানান

  • জুলাই ২০, ২০২৫

    হাসপাতালে অসহায় রোগীদের অপারেশন সামগ্রী প্রদান

    অসহায় রোগীদের মাথার উপর ছায়া হয়ে দাঁড়িয়েছে শাহানশাহ হযরত সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভাণ্ডারী (ক.) ট্রাস্ট

    Facebook চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অর্থোপেডিক্স বিভাগের ২৬ নং ওয়ার্ড- হাত,পা ও হাঁড়ভাঙ্গা রোগীদের গগনভেদী আহাজারিতে ব্যাথাতুর এক পরিবেশ। বিভিন্ন দুর্ঘটনার শিকার মানুষেরা স্বাভাবিক জীবনে ফিরে পেতে জড়ো হন এখানে। এদের অনেকেই অপারেশনের নির্দিষ্ট তারিখে অর্থের অভাবে সময়মতো অপারেশন করাতে সক্ষম নন। অপারেশন সামগ্রীর উচ্চমূল্য আর অর্থনৈতিক দুর্বলতার কারণে তাই তারা মাসের পর মাস হাসপাতালের বেডে কাটিয়ে দেন। এমতাবস্থায় শাহানশাহ্ হযরত সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভাণ্ডারী (ক.) ট্রাস্ট তাদের মাথার উপর ছায়া হয়ে দাঁড়িয়েছে।

    ট্রাস্ট নিয়ন্ত্রণাধীন প্রতিষ্ঠান যাকাত ওয়েলফেয়ার ফান্ডের ব্যবস্থাপনায় গত ০৬ মে চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়াস্থ উত্তর ঘাটচেকের বাসিন্দা মো. আব্দুল্লাহকে অপারেশন সামগ্রী ক্রয়ে সহায়তা করা হয়। তিনি পেশায় একজন সিএনজি চালক। গত তিন মাস আগে একটি দুর্ঘটনার শিকার হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন। এ যাবৎ চিকিৎসার খরচ বহন করতে তিনি প্রায় নিঃস্ব হয়ে পড়েন।

    আব্দুল্লাহর মতো এরকম আরো অসংখ্য অসহায় রোগীর পাশে দাঁড়িয়েছে অত্র (ZWF) ফান্ড। কক্সবাজারস্থ পেকুয়ার ইবতেদায়ী মাদ্রাসার দরিদ্র শিক্ষক কামরুল ইসলাম, চট্টগ্রামের সন্দীপস্থ দরিদ্র গৃহিণি জিয়াধন বেগম, রাঙ্গুনিয়ার ছোট্ট শিশু আরিফ ও তামিমসহ আরো অনেকে অত্র ফান্ডের এই সেবার আওতাভুক্ত হয়েছে। দুর্ঘটনায় পতিত হওয়া এসব মানুষেরা যখন দুঃসময়ে আত্মীয়স্বজন, শুভাকাঙ্ক্ষী কিংবা ভিক্ষাবৃত্তি করে অন্যের নিকট হাত পাতে ঠিক সেসময় প্রয়েজনীয় ঔষধ ও অপারেশনসামগ্রী নিয়ে পাশ দাঁড়িয়ে মানবতার হাত প্রসারিত করেন, শাহানশাহ্ হযরত সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভাণ্ডারী (ক.) ট্রাস্ট নিয়ন্ত্রণাধীন প্রতিষ্ঠান যাকাত ওয়েলফেয়ার ফান্ড।

    চট্টগ্রামের সীতাকুন্ড নিবাসী মো. আলমগীর (৩৫)। চায়ের দোকান করে স্ত্রী ও দুই কন্যা নিয়ে সুখেই দিনাতিপাত করছেন। সংসারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফিরিয়ে কিছুদিন আগে অল্প জমি নিয়ে ঘরও নির্মাণ করেন। কিন্তু তার আর্থিক স্বচ্ছলতা পার্শ্ববর্তী কিছু মানুষের হিংসার কারণ হয়ে ডাকাতির শিকার হন। গত ১৬ ফেব্রুয়ারি রাতে একদল ডাকাত তার বাড়ি আক্রমণ করে। ডাকাতদের বাধা দিতে গিয়ে ভীষণ মারধরের শিকার হয়ে গুরুতর আহত হন। পরদিন চট্টগ্রাম মেডিকেলে ভর্তি হয়ে এ যাবৎ চিকিৎসা নিচ্ছেন। চিকিৎসার ব্যয়ভার বহন করতে নানান ধারদেনায় জড়িয়ে পড়েন। নিরুপায় হয়ে তার স্ত্রী আনোয়ারা বেগম চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের দায়িত্বপ্রাপ্ত চিকিৎসক ও যাকাত ওয়েলফেয়ার ফান্ডের সহ স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা. রোবায়েত হাসানের মাধ্যমে শাহানশাহ্ হযরত সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভাণ্ডারী (ক.) ট্রাস্ট নিয়ন্ত্রণাধীন প্রতিষ্ঠান যাকাত ওয়েলফেয়ার ফান্ড কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করেন। গতকাল তার পায়ে রড প্রতিস্থাপন সম্পন্ন হয়। আর তার এই অপারেশনের ব্যয়ভার বহন করেন ফান্ড কর্তৃপক্ষ। অপারেশন পরবর্তী তার পরিবার ট্রাস্ট ও ফান্ড কর্তৃপক্ষের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।

    ট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অর্থোপেডিক্স বিভাগের ২৬ নং ওয়ার্ডে একজন দুস্থ রোগী মেজর অপারেশনের অপেক্ষায় আছেন বলে দায়িত্বরত চিকিৎসক #যাকাত ওয়েলফেয়ার ফান্ডে অবহিত করেন। রোগীর সাথে যোগাযোগের জন্য মোবাইল নাম্বার চাওয়া হলে মোবাইলের মতো ন্যূনতম প্রয়োজনীয় সম্বলটুকু ওই রোগীর নেই বলে জানান। পরে রোগীর ভাই আব্দুল আজিজ আসলে তার সাথে যোগাযোগ করে বিস্তারিত জানতে পারি। তাদের বাড়ি চট্টগ্রামের লোহাগাড়ার বড়হাতিয়ায়। গত ৩১ মে তার বড় ভাই মো. আব্দুল মালেক গাছ কাটতে গিয়ে দুর্ঘটনার শিকার হন। দুর্ঘটনায় তার বুকের পাঁজর ও হাত ভেঙ্গে যায়। সময়মতো প্রাথমিক চিকিৎসা পাওয়ায় আল্লাহ্ রহমতে কিছুটা সুস্থ হন। বর্তমানে তার হাতের একটা মেজর অপারেশন প্রয়োজন পড়ে। কিন্তু দিনমজুর আব্দুল মালেকের নিকট অর্থ বাধা হয়ে দাঁড়ায়। এ যাবৎ বহু রোগীর পাশে যেভাবে আশ্রয় হয়ে দাঁড়িয়েছিলো যাকাত ফান্ড ঠিক সেভাবে তার প্রয়োজনীয় সকল #অপারেশন সামগ্রী জোগাড় করে দিয়েছে শাহানশাহ্ হযরত সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভাণ্ডারী (ক.) ট্রাস্ট নিয়ন্ত্রণাধীন প্রতিষ্ঠানটি। দুঃসময়ে এমন সহায়তা পেয়ে কৃতজ্ঞতায় আপ্লুত হয়ে পড়েন রোগীর স্বজন।

  • জুন ৪, ২০২৫

    হযরত সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভাণ্ডারী ট্রাস্টের৩টি ডায়ালাইসিস মেশিন প্রদান

    শাহানশাহ হযরত সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভাণ্ডারী (ক.) ট্রাস্ট এর অর্থায়নে প্রদানকৃত ৩টি ডায়ালাইসিস মেশিন এবং ডায়ালাইসিস সরঞ্জাম হস্তান্তর ও ডায়ালাইসিস কার্যক্রমের উদ্বোধন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ১৭ নং নেফ্রোলজী ওয়ার্ডে ৪ জুন ২০২৫ বুধবার সকাল ১১ টায় অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক বিগ্রেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ তসলিম উদ্দিন, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নেফ্রোলজী বিভাগের প্রধান প্রফেসর ডা. নুরুল হুদা, শাহানশাহ হযরত সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভাণ্ডারী (ক.) ট্রাস্ট এর সচিব অধ্যাপক এ ওয়াই এমডি জাফর, এস জেড এইচ এম ট্রাস্টের উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জসীমউদ্দিন, ডা. মোনায়েম ফরহাদ, মেডিসিন বিভাগের আবাসিক চিকিৎসক ডা. রিয়াসাদ শাহাবুদ্দিন, ইউরোলজি বিভাগের আবাসিক সার্জন ডা. মাইমুন রিদয়ান, ডা. ইব্রাহিম, ডা. মামুন, ডা. সামিউল করিম। অতিথিরা বলেন, বাংলাদেশের বর্তমানে মোট জনসংখ্যার ১৬% মানুষ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে কিডনী রোগে আক্রান্ত। এ বিপুল জনগোষ্ঠীর কিডনী রোগের চিকিৎসা ও ডায়ালাইসিস সেবা চলমান রাখা সরকারি হাসপাতালগুলোর একার পক্ষে সম্ভব নয়। আজকে ট্রাস্টের পক্ষ হতে প্রদানকৃত ৩টি ডায়ালাইসিস মেশিনের মাধ্যমে প্রতিদিন আরো ২৫জন রোগী নতুন করে ডায়ালাইসিস করার সুযোগ পাবে। এতে করে চমেকের সক্ষমতা কিছুটা হলেও বৃদ্ধি পাবে। এ জন্য ট্রাস্টের প্রতি আন্তরিক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি।

    অন্যান্যদের মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন ট্রাস্টের প্রশাসিনক ও সমন্বয় কমকর্তা তানভীর হোসাইন, ট্রাস্ট নিয়ন্ত্রণাধীন যাকাত ওয়েলফেয়ার ফান্ড এর সাধারণ সম্পাদক আবদুল হালিম আল মাসুদ, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক ডা. কামরুজ্জামান, ডা. কৌশিক ও সাইমন শুভ।

    অনুষ্ঠানে ট্রাস্টের পক্ষ থেকে ৩টি ডায়ালাইসিস মেশিনসহ ১০০০ রোগীর ডায়ালাইসিস করার সরঞ্জাম যার মূল্যমান প্রায় ৫৫ লক্ষ টাকা চমেক পরিচালক মহোদয়ের হাতে তুলে দেয়া হয়।

  • মে ২৩, ২০২৫

    হযরত সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভাণ্ডারী ট্রাস্টের স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র পরিদর্শনে উপজেলা নির্বাহী অফিসার

    উত্তরে- ভারতের মেঘালয় প্রদেশে অবস্থিত সুনামগঞ্জ সদর। সম্ভাবনাময় অথচ পশ্চাৎপদ হাওড়-বাওরে ভরপুর এ উপজেলা। ভারতের মেঘালয় পাহাড়ের (খাসিয়া/জৈমত্ম্ অংশ) পাদদেশে অবস্থিত যা নৈসর্গিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি অপরূপ সৌন্দর্যে ও পাখীর কলরবে মুখরিত। উত্তরাংশে উঁচু ভূমি আর নিমাংশে হাওড় এই উপজেলাকে দিয়েছে এক বৈচিত্রময় সৌন্দর্য। মুসলিম, হিন্দু, বৌদ্ধ ও খ্রীস্টান ছাড়াও হাজং, গারো, মনিপুরি, ত্রিপুরা সহ কয়েকটি উপজাতি সম্প্রদায়ের লোকজন পাহাড়ের পাদদেশে সৌহার্দ্য ও সম্প্রীতির সাথে বসবাস করে।

    সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলার সীমান্তবর্তী দুর্গম জনপদ লক্ষীপুর ইউনিয়নের সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠীর স্বাস্থ্যসেবা প্রাপ্তির বিষয়টি নিশ্চয়তার লক্ষ্যে শাহানশাহ্ হযরত সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভাণ্ডারী (ক.) ট্রাস্ট নিয়ন্ত্রণাধীন প্রতিষ্ঠান যাকাত ওয়েলফেয়ার ফান্ড এর ব্যবস্থাপনায় “হযরত গাউসুল আযম মাইজভাণ্ডারী (ক.) দাতব্য চিকিৎসালয়” নামে একটি স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র স্থায়ীভাবে স্থাপন করা হয়। এ কেন্দ্র হতে নিয়মিতভাবে বিনামূল্যে ঔষধসহ চিকিৎসাসেবার পাশাপাশি সুন্নতে খতনা ক্যাম্প পরিচালিত হয়ে থাকে।
    গতকাল ২২ মে ২০২৫ বৃহস্পতিবার সুনামগজ্ঞ উপজেলার নির্বাহী অফিসার জনাব অরূপ রতন সিংহ স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র পরিদর্শন করেন। এ সময় কেন্দ্রের দায়িত্বরত চিকিৎসক সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার ডা: শফিকুল ইসলাম উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে ফুলের তোড়া দিয়ে স্বাগত জানান।

    পরিদর্শন কালে উপজেলার নির্বাহী অফিসার জনাব অরূপ রতন সিংহ স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রের চিকিৎসা সেবাসহ সার্বিক বিষয়ে খোজঁখবর নিয়ে তিনি সন্তোষ প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, গ্রামীণ জনপদে স্বাস্থ্য, পরিবার পরিকল্পনা, পুষ্টি ও চিকিৎসাসেবা মানুষের ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে ‘শাহানশাহ হযরত সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভাণ্ডারী (ক) ট্রাস্ট’ সর্বজনীন বিনামূল্যে স্বাস্থসেবা কেন্দ্র স্থাপনের মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ ও যুগান্তকারী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। দরিদ্র অসহায় রোগীদের মানসিক, পারিবারিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক বিষয়ক বিভিন্ন সহায়তার পাশাপাশি রোগীর মানসিক শক্তি বৃদ্ধি ও চিকিৎসার ব্যয় বহন করে এ ট্রাস্ট মানব সেবায় এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্তে পরিণত হয়েছে।’

    এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, মাইজভাণ্ডারী গাউসিয়া হক কমিটি বাংলাদেশ, কেন্দ্রীয় পর্ষদের সম্মানীত সদস্য, গোলাম হোসেন, চামতলা ইসলামিয়া দাখিল মাদরাসার সুপার আব্দুল হক মাস্টার, ইউপি সদস্য আহসান হাবীব, হারুন অর রশিদ,নুরুল আলম, নূর মোহাম্মদ , মোহাম্মদ শাহআলম, আলকাছ মেম্বার, ফুল মিয়া, নুরু, শমছের আলী, বিল্লাল মিয়া, ছিদ্দিকুর রহমান, আজর আলী, ফারুক মিয়া, আব্দুল মালেক, আজাদ হোসাইন প্রমুখ।

  • মে ১৫, ২০২৫

    দরিদ্র রোগীদের লেন্স ও ঔষধসহ ছানি অপারেশন সম্পন্ন

    ইউটিউব ‍লিংক ১৫ মে ২০২৫, বুহস্পতিবার,৫জনের চোখের ছানি অপারেশন সম্পন্ন ‘শাহানশাহ্ হযরত সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভাণ্ডারী (ক.) ট্রাস্ট’ নিয়ন্ত্রণাধীন প্রতিষ্ঠান ‘যাকাত ওয়েলফেয়ার ফান্ড’-এর ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত মাইজভাণ্ডার দরবার শরিফ গাউসিয়া হক মনজিল’র নিজস্ব ভবনে স্থাপিত ‘হোসাইনী আই কেয়ার সেন্টার’ হতে ৫ জন চক্ষু রোগীর যথাক্রমে ১.ইউসুফ মিয়া, চন্দনপুর, চকবাজার, চট্টগ্রাম, ২.হিরেন্দ্র চাকমা, কুুবছড়ি, খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা, ৩. আহসান উল্লাহ্, মহামুনি, মানিকছড়ি, খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা, ৪.জাহানারা বেগম, নাজিরহাট, ফটিকছড়ি, চট্টগ্রাম ও ৫.মনোয়ারা বেগম, হাশিমপুর ৬নং ওয়ার্ড, চন্দনাইশ, চট্টগ্রাম-এর বিনামূল্যে ওষুধসহ চোখের ছানি অপারেশন সম্পন্ন হয়েছে।

    এ সময় মাইজভাণ্ডারী গাউসিয়া হক কমিটি বাংলাদেশ, কেন্দ্রীয় পর্ষদ এর সম্মানিত সভাপতি জনাব আলহাজ্ব রেজাউল আলী জসীম চৌধুরী ছাহেব ও যাকাত ওয়েলফেয়ার ফান্ড পরিচালনা পর্ষদের কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

    চোখের ছানি অপারেশন কার্যক্রম পরিচালনা করেন,
    🩺 ডাঃ মোঃ ওয়াজেদ চৌধুরী অভি
    ডেপুটি সিভিল সার্জন, চট্টগ্রাম। এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য), এফএমডি, সিসিডি এমপিএইচ, ডিও, এমএস (চক্ষু) (সি), এক্স রেজিষ্ট্রার (চক্ষু) চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (পি জি হাসপাতাল) ও জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট (ঢাকা)।

  • সেপ্টেম্বর ১৬, ২০২৪

    হোসাইনী আই কেয়ার সেন্টার

    শাহানশাহ্ হযরত সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভাণ্ডারী (ক.) ট্রাস্ট’ নিয়ন্ত্রণাধীন প্রতিষ্ঠান ‘যাকাত ওয়েলফেয়ার ফান্ড’এর ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত মাইজভাণ্ডার দরবার শরিফ গাউসিয়া হক মনজিল সংলগ্ন “হোসাইনী আই কেয়ার সেন্টার” এ দরিদ্র চক্ষু রোগীদের জন্য প্রতি শুক্রবার দিনব্যাপী (সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৫টা) বিনামূল্যে ওষুধসহ চক্ষু চিকিৎসাসেবা চলমান।

    সিরিয়ালের জন্য যোগাযোগ করুন: প্রতি বুধবার সকাল ৯টা-১০টা

    মোবাইল: 01896093269

  • সেপ্টেম্বর ১৩, ২০২৪

    পাহাড়ের দুর্গম এলাকায় স্বাস্থ্যসেবা দিয়ে যাচ্ছে শাহানশাহ্ হযরত সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভাণ্ডারী ট্রাস্ট

    ছবি খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা, বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বিভাগে অবস্থিত একটি অঞ্চল। নান্দনিক প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে সমৃদ্ধ এই পার্বত্য অঞ্চল । বিস্তীর্ণ পাহাড়, নদী, ঝরনা ও সুবিশাল বনাঞ্চলের উপস্থিতিতে এ অঞ্চল অনন্য। এ অঞ্চলে বেশ কিছু আদিবাসী জনগোষ্ঠী রয়েছে। যাদের রয়েছে নিজস্ব ভাষা, সংস্কৃতি ও প্রথাগত আইন। আদিবাসীদের বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতি পার্বত্য চট্টগ্রামের ঐতিহ্য।
    পার্বত্য এলাকার আদিবাসী প্রান্তিক পুরুষ, নারী, কিশোর ও কিশোরীদের জীবন বড্ড সংগ্রাম ও প্রতিকূলতার। এ অঞ্চলের প্রান্তিক মানুষের জীবিকা, খাদ্যাভ্যাস, জীবনাচরণ পদ্ধতি যেমন বৈচিত্র্যময়, তেমনি তাদের জীবনের সমস্যাগুলোও জটিল। দারিদ্র্য, দূরত্ব এবং দুর্গম পরিবহন ব্যবস্থার কারণে সুচিকিৎসা থেকে তারা প্রায়ই বঞ্চিত।


    সুবিধাবঞ্চিত এই পাহাড়ী জনগোষ্ঠীর স্বাস্থ্যসেবা প্রাপ্তির বিষয়টি নিশ্চিতের লক্ষ্যে গত ১৫ ডিসেম্বর ২০২৩ তারিখে শাহানশাহ্ হযরত সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভাণ্ডারী (ক.) ট্রাস্ট নিয়ন্ত্রণাধীন প্রতিষ্ঠান যাকাত ওয়েলফেয়ার ফান্ড এর ব্যবস্থাপনায় ‘ময়ূরখীল দাতব্য চিকিৎসালয়’ নামে একটি স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র স্থায়ীভাবে স্থাপন করা হয়। এ কেন্দ্র হতে নিয়মিতভাবে বিনামূল্যে ঔষধসহ চিকিৎসাসেবার পাশাপাশি চোখের ছানি অপারেশন ও সুন্নতে খৎনা ক্যাম্প পরিচালিত হয়ে থাকে। এই পর্যন্ত নবম সেবামাসে ৯৬০ জন সাধারণ রোগী, ৭ জন চোখের ছানি অপারেশন এবং ২০ জন শিশু—কিশোরকে সুন্নতে খৎনা সেবা দেওয়া হয়েছে।

    এ কেন্দ্রে চিকিৎসক হিসাবে দায়িত্বরত আছেন, ডা. মিনজাহারুল আবেদিন। চিকিৎসক সহকারী: মোঃ মারুফ হোসেন রিফাত, দিকু চাকমা ও  আজিজুর রহমান।

  • এপ্রিল ৫, ২০২৪

    সদকাতুল ফিতর কী এবং কেন?

    যারা ঈদুল ফিতরের দিন সকাল পর্যন্ত নেসাব পরিমাণ সম্পদের অধিকারী তথা যাকাতের উপযুক্ত সম্পদের ক্ষেত্রে সাড়ে সাত ভরি স্বর্ণ বা তৎসম পরিমাণ অর্থের মালিক হন, তার জন্যে নিজের পক্ষ থেকে এবং তার অধীন পরিবারের সদস্যবৃন্দের পক্ষ থেকে সদকাতুল ফিতর আদায় করা ওয়াজিব তথা আবশ্যক।

    তবে যাকাত এবং সদকাতুল ফিতরের মধ্যকার মৌলিক পার্থক্য হল, যাকাতের ক্ষেত্রে নেসাব পরিমাণ সম্পদের মালিকানা এক বছর পর্যন্ত অতিক্রম করা জরুরী। কিন্তু সদকাতুল ফিতরের ক্ষেত্রে এই শর্ত প্রযোজ্য নয়, বরং ঈদের দিন সুবহে সাদিকের সময় নেসাব পরিমাণ সম্পদের মালিক হলেই সদকাতুল ফিতর দেয়া আবশ্যক।

    ইসলামে সদকাতুল ফিতর বিধিবদ্ধ হবার পেছনের কারণ দুটি। প্রথম কারণ হচ্ছে, মহান রবের দুয়ারে সদকাতুল ফিতরের মাধ্যমে রোযাদারের রোযার ক্ষেত্রে ঘটে যাওয়া ভুল-ত্রুটির মার্জনা লাভ। আর দ্বিতীয় কারণ হচ্ছে, সমাজে আর্থিক অনটনে ভুক্ত মানুষের জন্যে ঈদের আনন্দ বিলিয়ে দিতে সহায়তা করা।

    এই দুই উদ্দেশ্যের কথাই প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের হাদিস শরীফে ব্যক্ত হয়েছে। বর্ণিত হয়েছে, হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সদকাতুল ফিতর আবশ্যক করেছেন অনর্থক ও অশ্লীল কার্যকলাপ থেকে রোযাদারের রোযা পরিশুদ্ধ করার জন্যে এবং অভাবী জনগোষ্ঠীর খাদ্যের ব্যবস্থাস্বরূপ। যে ব্যক্তি ঈদ জামাতের আগেই সদকাতুল ফিতর আদায় করবে, তার আদায়কৃত সদকাই ওয়াজিব সদকাতুল ফিতর হিসেবে গৃহীত হবে। আর যে ব্যক্তি ঈদ জামাতের পর আদায় করবে, তার আদায়কৃত এই সদকা অন্যান্য নফল সদকার মতই গণ্য হবে। (সুনানে আবু দাউদ ও ইবনে মাজাহ) সদকাতুল ফিতরের পরিমাণের ক্ষেত্রে হাদিসে বিভিন্ন পণ্যের উল্লেখ এসেছে।

    সেসব পণ্যের মধ্যে কিছু পণ্য আছে, যা কম দামী। আবার কিছু বেশি দামের পণ্যও রয়েছে। আমাদের দেশে প্রতিবছর সেসব পণ্যের মূল্যমান অনুযায়ী একটা পরিমাণ নির্ধারণ করে দেয় ইসলামিক ফাউন্ডেশন। এক্ষেত্রে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের নির্ধারিত চার্ট অনুসরণ করলেই সহজ হয়। যারা সদকাতুল ফিতর দিবেন, তাদের সদকাতুল ফিতর দেয়ার ক্ষেত্রে নিজনিজ সামর্থ্যের প্রতি লক্ষ্য রেখেই তা প্রদান করা উচিত; এটা ধর্মীয়ভাবে আবশ্যক না হলেও উত্তম এবং অধিকতর মানবিক। অর্থাৎ যার আর্থিক সামর্থ্য বেশি আছে, তিনি বেশি দামের পণ্য দিয়েই সদকাতুল ফিতর আদায় করবেন। যার সামর্থ্যে একটু কম, তিনি একটু কম দামের পণ্য দিয়ে সদকাতুল ফিতর আদায় করতে পারেন। এতে করে দরিদ্র মানুষের বেশি উপকার হয়। এ ব্যাপারটা শুধু মানবিকই নয়; বরং সদকাতুল ফিতর বিধিবদ্ধকরণের পেছনের উদ্দেশ্যের সাথেও অধিক সামঞ্জস্যপূর্ণ।

    যিনি সদকাতুল ফিতর আদায় করবেন, তিনি চাইলে সদকার পুরোটাই একজনকে দিতে পারেন। চাইলে আলাদা আলাদা করে একাধিক ব্যক্তিকেও দিতে পারেন। তবে একজনকে পুরোটা দেয়া উত্তম। এক্ষেত্রে ঈদের জামাতের আগেই আদায় করাটা সুন্দর ও উত্তম। এতে করে অভাবী মানুষের ঘরে ঈদের দিনে ভালো কিছু রান্নার ব্যবস্থা করা সম্ভব হয়। যার ফলে ঈদের আনন্দ ছড়িয়ে পড়ে ধনী-গরীব সবার মাঝে। সমাজের একটা শ্রেণী ঈদের আনন্দ উপভোগ করবে, আর দরিদ্র শ্রেণী সেই আনন্দের ছোঁয়াও পাবে না, এমনটা প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম চান নি। চাননি বলেই সামর্থ্যবান জনগোষ্ঠীর উপর সদকাতুল ফিতরের বিধান আবশ্যক করে দিয়েছেন।

  • ফেব্রুয়ারি ১২, ২০২৪

    আলেমদেরকে সমাজের সাথে মিশে গিয়ে সামাজিক দায়িত্ব পালনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে

    বাংলাদেশে প্রবর্তিত একমাত্র ত্বরিকা, বিশ্বসমাদৃত ত্বরিকায়ে মাইজভাণ্ডারীয়ার প্রবর্তক গাউসুল আযম হযরত মাওলানা শাহ্ সুফি সৈয়দ আহমদ উল্লাহ্ মাইজভাণ্ডারী (ক.)-এর ১১৮তম ১০ মাঘ উরস শরিফ উপলক্ষে ‘এস জেড এইচ এম ট্রাস্ট’-এর ১০ দিনব্যাপী কর্মসূচির অংশ হিসেবে ষষ্ঠ দিবসে ‘মাইজভাণ্ডারী একাডেমি’ আয়োজিত ‘১০ম উলামা সংলাপ ২০২৪’ চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব ‘সুলতান আহমদ হল’এ অনুষ্ঠিত হয়।

    সাউদার্ণ বিশ্ববিদ্যালয় ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ নুরুন্নবী আজহারীর সঞ্চালনা এবং বিশিষ্ট আলেমে দ্বীন মাওলানা মুহাম্মদ শায়েস্তা খান আজহারীর সমন্বয়ে প্রতিপাদ্য বিষয় ‘আলেম সমাজের দায়িত্ব ও কর্তব্য’ শীর্ষক সংলাপে বক্তারা বলেন- ধর্মীয় বক্তব্যে সংস্কার প্রয়োজন। চিন্তায় সংস্কার প্রয়োজন। ইসলাম ধর্ম চর্চার ভিত্তিতে মানবিক বিপ্লব ঘটিয়েছেন সুফি সাধকরা। আমরা সে দিকে দৃষ্টি দিলে ইসলাম ধর্মের সামাজিক আবেদন অনেক বেশি গতিময় হবে।

    আলেম বলতে শুধু মাদরাসা শিক্ষিতরা নন। বিভিন্ন বিষয়ে জ্ঞান সমৃদ্ধ ব্যক্তিরা আলেমের সংজ্ঞাভুক্ত। আলেমদেরকে সমাজের সাথে মিশে গিয়ে সামাজিক দায়িত্ব পালনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে।

    সংলাপে সম্মানিত পর্যবেক্ষক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- ‘এস জেড এইচ এম ট্রাস্ট’-এর মাননীয় ম্যানেজিং ট্রাস্টি হযরত সৈয়দ মোহাম্মদ হাসান মাইজভাণ্ডারী, ট্রাস্টের সচিব অধ্যাপক এ ওয়াই এমডি জাফর, মাইজভাণ্ডারী একাডেমির সদস্য সচিব অধ্যাপক জহুর উল আলম, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের প্রাক্তন ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ শওকত জামিল। আলোচনায় অংশ নেন- চ.বি আরবি বিভাগের সহযোগি অধ্যাপক ড. মাওলানা মুহাম্মদ নুর হোসাইন, প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. আবুল ফাতাহ মহিউদ্দিন, জামেয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া আলীয়া মাদরাসার প্রধান ফকিহ্ ড. মাওলানা কামাল উদ্দিন আজহারী, সাউদার্ণ বিশ্ববিদ্যালয় ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক সৈয়দ মুহাম্মদ জালাল উদ্দিন আজহারী, কক্সবাজার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভাষক মুহাম্মদ রেজাউল মোস্তফা তানভীর আজহারী, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক লিঃ পাহাড়তলী শাখার ব্যবস্থাপক মাওলানা মোহাম্মদ ইসকান্দর আলম, নজিরিয়া নঈমিয়া দাখিল মাদরাসার অধ্যক্ষ ডক্টর হাফেজ মুহাম্মদ মহিউল হক, চরণদ্বীপ দরবার শরিফের নায়েবে সাজ্জাদানশীন শাহজাদা সাইফুল্লাহ্ ফারুকী চরণদ্বীপি, কল্পলোক আবাসিক মডেল মসজিদের খতীব মাওলানা আবু আহমদ আজহারী, মাওলানা মুহাম্মদ আবুল হাশেম, ইউএই এ্যাম্বেসির সিনিয়র অফিসার মুহাম্মদ ইমরান উদ্দীন, আল আনজুমান রিসার্চ সেন্টারের পরিচালক মাওলানা মাওলানা মুহাম্মদ আবুল হাশেম, আমিন বারীয়া কামিল মাদরাসার প্রভাষক মাওলানা মুহাম্মদ মিশকাত, কাজী মুহাম্মদ হাবীবুল হোসাইন, মাওলানা মুহাম্মদ গোলাম মওলা, মাওলানা মুহাম্মদ মঈনুদ্দিন। আরো উপস্থিত ছিলেন- ফরহাদাবাদ দরবার শরিফের আওলাদ সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়সাল আবেদীন ফরহাদাবাদী, সোবহানিয়া আলিয়া মাদরাসার প্রভাষক মাওলানা মুহাম্মদ মুনির উদ্দিন, বোয়ালখালী আজিজ ভাণ্ডার দরবার শরিফের আওলাদ সৈয়দ শাহিনুর আজিজ, সৈয়দ আবু আহমদ, মাওলানা মুহাম্মদ আহাদুজ্জামান, মাওলানা মুহাম্মদ ইলিয়াস হোসাইনী, মাওলানা মুহাম্মদ মুজিবুল হক, মাওলানা এস এম এম সেলিম উল্লাহ্, মাওলানা মুহাম্মদ সৈয়দুল হক।

    পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াত করেন মাওলানা মুহাম্মদ মুজিবুল হক, নাতে রাসুল (দ.) পরিবেশন করেন মাওলানা মুহাম্মদ আহাদুজ্জামান। মুনাজাত পরিচালনা করেন মাওলানা মুহাম্মদ কামাল উদ্দিন আজহারী।

  • ফেব্রুয়ারি ৮, ২০২৪

ডিজিটাল যাকাত বাক্স

আর্তমানবতার সেবায় আপনার যাকাত প্রদান করতে বিকাশ, নগদ, রকেট, উপায়সহ যে কোনো ব্যাংকিং অ্যাপ থেকে স্ক্যান করুন।